‘চিনার গাছের ছায়া- আহেলি তার মা আর বাবার সাথে বেড়াতে এসেছে কাশ্মীর। তার মা একজন ক্যান্সারের পেশেন্ট। একদিন নিশাতবাগে চিনার গাছের ছায়ায় বসে এক ভদ্রলোককে উপন্যাস লিখতে দেখে আহেলি। বহুক্ষণ কথা হয় তাদের মধ্যে। একদিন মা বাবার সাথে পরিচয় করাতে গিয়ে সে দেখতে পায় লেখক সম্বিতবাবু আর তার মা দুজন দুজনকে দেখে একেবারে স্থানুবৎ, বিস্মিত। তারা এঁকে অপরকে চেনেন। সম্বিতবাবুকে দেখার পরেই আহেলির মা অনামিকা ডুব দেন তিরিশ বছর আগের এক দিনে। কি হয়েছিল তখন ? তাদের মধ্যে চেনাজানা হল কিভাবে ? কেনই বা অনামিকা আহেলিকে সম্বিতবাবুর থেকে দূরে রাখতে চান ?
বুনি শিহুল – এই উপন্যাসটা একদিকে যেমন মন ভালো করা, আরেক দিকে মন খারাপ করে দেওয়ার মতন।
ভুতাই, মীরপাড়া পঞ্চায়েতের জঙ্গল সাফাই এর কাজ করে। গরীব হলেও সে একজন এমন মানুষ, যে কিনা অল্পেই খুব সন্তুষ্ট। যা আছে, তাতেই সে খুশি। এক গ্যারাজে থাকে সে। আর অপর দিকে আছে টিয়া, মায়ের সঙ্গে এক নির্জন বাঁশবাগানের পাশে এক ছোট্ট ঘরে থাকে। কাজ করে মঙ্গলের হোটেলে। সেখানেই প্রথম আলাপ ভুতাই এর সাথে। রোজ দেখা হতে হতে তাদের মধ্যে উঁকি দিতে থাকে প্রেম।
একদিন তারা শাহরুখ খানের ‘মহব্বত’ সিনেমার পোস্টার দেখতে পায় এবং দুজনেরই সেটা দেখার ইচ্ছে হয়। পরেরদিন সিনেমা দেখতে গিয়ে টিয়া আর ভুতাই দুজনেরই চোখে ভাসতে থাকে সিনেমায় দেখা নরম আগুনরঙা এক পাতা, পরে ওরা তার নাম জানতে পারে ‘চিনার’ পাতা, যে গাছ ভারতে একমাত্র কাশ্মীরেই পাওয়া যায়। তারপর থেকে তারা সর্বতোভাবে প্রস্তুতি নিতে থাকে কাশ্মীর যাওয়ার। শেষ পর্যন্ত তাদের ইচ্ছে পূরণ হল ?
Reviews
There are no reviews yet.