কে কোন বংশে জন্মাবে।
তাতে ব্যক্তির কোনও হাত থাকে না, কিন্তু তার ফল ভোগ করতে হয় সেই ব্যক্তিকেই। ব্রাহ্মণ ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট, নীলকণ্ঠকে ব্রাহ্মণ ভেবে তাঁর সুন্দরী মেয়েকে এগিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু মেয়ের বিয়ের কথা পাকা করতে গিয়ে নীলকণ্ঠের পরিচয়। জানার পর কি হয়েছিল….
নাম চরিত্র, নীলকণ্ঠ, গণিকাবাড়িতে বিক্রি হওয়া এক যুবতিকে বিয়ে করেছিলেন এরকম একজন হেড কনস্টেবলের ছেলে। তার মা ব্রাহ্মণ পুরোহিতের কন্যা হলেও বাবা শূদ্র হওয়ায় সে শূদ্র। সংরক্ষিত প্রার্থী না হওয়ায় এবং পদবি সরকার হওয়ায় ব্রাহ্মণ ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট নীলকণ্ঠকে ব্রাহ্মণ ভেবে তার সুন্দরী মেয়েকে এগিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু মেয়ের বিয়ের কথা পাকা করতে গিয়ে নীলকণ্ঠের পরিচয় জানার পর কি হয়েছিল তা জানতে হলে উপন্যাসটি অবশ্যই পড়তে হবে।
Reviews
There are no reviews yet.