আলেকজান্ডারের গুপ্তধন :-
গল্প এগিয়েছে গোয়েন্দাপ্রবর অমর রায়ের এক অনন্য সাধারণ অ্যাডভেঞ্চার ডিটেকটিভ জার্নিকে কেন্দ্র করে। প্রথমে সম্পূর্ণ ভিন্ন বিক্ষিপ্ত চারটে ঘটনা দিয়ে শুরু হয় এই রহস্য উপন্যাস। ঘটনা চারটে হল “বিখ্যাত ইতিহাসবিজ্ঞানী গৌরচন্দ্র নাগের রহস্যময় মৃত্যু”, “জার্মানির মিউজিয়ামে চুরি”, “আলেকজান্ডার দি গ্রেট-র রাজ্যাভিষেক” ও “এক পরিত্যক্ত বাড়িতে ঘটে যাওয়া কিছু ভূতুড়ে কাণ্ডকারখানা”। সত্যি কি কোন যোগসূত্র আছে ঘটনাগুলির মধ্যে, নাকি শুধুই কাকতালীয়? আর আলেকজান্ডার? ইতিহাসের সবচেয়ে আলোচিত ও আলোড়িত এই চরিত্রকে নিয়ে বর্তমানের পটভূমিতে কি এমন ঘটল যাতে বিখ্যাত গোয়েন্দাপ্রবর অমর রায়কে জড়িয়ে পড়তে হলো এক অদ্ভুত, অত্যাশ্চর্য রহস্যের গোলকধাঁধায়? কতদূর গড়াল রহস্যের জল? রহস্য যেন শেষ হয়েও শেষ হতে চায় না। কালীপ্রসন্নবাবু আবিষ্কার করলেন প্রাচীন মিশরীয় হায়ারোগ্লিফিক লিপিতে লেখা কিছু সাংকেতিক চিহ্ন। কিসের অর্থ বহন করে এসব প্রাচীন মিশরীয় লিপি? অমর রায় কি পারবেন রহস্যের জাল ভেদ করে আসল অপরাধীকে ধরতে?
আর হ্যাঁ, গুপ্তধন! কার গুপ্তধন, কিসের গুপ্তধন, কবেকার গুপ্তধন? এসব কিছুর উত্তর জানতে গেলে পাতা উল্টে পড়তেই হবে “আলেকজান্ডারের গুপ্তধন”।
– Aditi Sannigrahi
Ok