আমাদের সেই শহরে’ উপন্যাসে বেঙ্গালুরু থেকে কিছুটা দূরে শ্রীপুরম ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে যায় সরসিজ। ওর রুমমেট বালার্ক। এক সেমেস্টার পরে অন্য কলেজে চলে যাবে বালার্ক, তবু সে একাই রুখে দাঁড়ায় সিনিয়ারদের র্যাগিং-এর বিরুদ্ধে বা বিশেষ করে বললে রণবিজয় কওশলের বিরুদ্ধে। এরই মাঝে শ্রীবিদ্যা পছন্দ করে ফেলে বালার্ককে। দামাল তোড়িকে পছন্দ হলেও সিনিয়ারদের ভয়ে তা স্বীকার করতে পারে না সরসিজ। আবির মজুমদার সিনিয়ার হয়েও আগলে রাখে সরসিজকে। ক্রমশ যা শুরু হয় নিছক র্যাগিং হিসেবে, তা বাঁক নেয় ব্যক্তিগত সংঘাতে। জীবন এসে থমকে দাঁড়ায় একটা টেনিস টুর্নামেন্টে। প্রথম কলেজ-জীবনের আশা-নিরাশা, বহু-বিশ্বাসঘাতকতা, র্যাগিং-এর যন্ত্রণা আর হস্টেল-জীবনের নানা চড়াই-উতরাই বেয়ে সরসিজের পরিণত হয়ে ওঠার গল্পই এখানে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে প্রত্যেকের জীবনেই একটা নদী হয়ে ওঠার গল্প থাকে। ঘুরে দাঁড়াবার গল্প থাকে।
– Aditi Sannigrahi
This book is good
– Aditi Sannigrahi
Good one