হাসনাগড়ের হানাবাড়ি : বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার সুবেদার আজিম-উস-শান বাহাদুরের আমলে দেওয়ান আলম খানের বানানো একটা প্রমোদ-ভবনে তাঁরই কামনার আগুনে পরপর খুন হন পঞ্চাশ জন নারী ! এবং তার সাথে রয়েছে গুপ্তধনের হাতছানি । রুকসানা বেগমের বহুমূল্য গয়নার বাক্স কোথায় গেল ! কেনই বা হঠাৎ মারা গেলেন আলম খান ! দুই নদীর মাঝে বহুকাল পড়ে রয়েছে সেই বাড়ি । বিজ্ঞাপন দেখে ওই বাড়িতেই শুটিং করতে আসেন হিমাদ্রীবাবু । তারপর …
বাগানবাড়ি রহস্য : বর্তমান ঝাড়খণ্ডের জামতাড়া জেলার নারায়নগড়ের এক জমিদার, অজয় নদীর পাড়ে জঙ্গলের মধ্যে তাঁর পোড়ো বাগানবাড়ি, নিখোঁজ বাইজি মালতীবালা আর গুপ্ত হীরে নিয়ে রমণী-দাদুর এক রোমাঞ্চকর গল্প । অতিন্দ্র আর রমণী-দাদুর বন্ধুত্বের সূত্রপাত এই গল্পেই … সেই বাগানবাড়িতে কেন কেউ যায় না ! কি আছে সেখানে ! সেই হীরেই বা কোথায় !
অভিশপ্ত তলোয়ার : মুঘল যুগের এক অভিশপ্ত তলোয়ার । যা দিয়ে নাকি কাটা হয়েছিল দারা শিকোহর মস্তক । শখের বসে এবং ভাগ্যের ফেরে প্রশান্তবাবু সেই তলোয়ারটিই কিনে আনলেন বাড়িতে । তারপর শুরু হল এক আশ্চর্য রহস্য ।
মায়াজাল : সেন বংশের জমিদার । “যতবার আমি এরকম কোনও বাড়িতে যাই ততবার আমি যেন সেই রাজবংশের কল্পিত অতীতকে আমার চোখের সামনে দিয়ে পার হয়ে যেতে দেখি । মনে হয় যেন সেই দোর্দণ্ডপ্রতাপ রাজা বা জমিদার ভারিক্কি চালে পার হয়ে যাচ্ছেন ঠিক আমার পাশ দিয়ে আর নীচে প্রজারা উদাত্ত কণ্ঠে আওয়াজ তুলছে – জয় মহারাজের জয় ! জয় জমিদারবাবুর জয় ! তাঁরা কি সকলে ইহলোকের মায়াজাল কাটিয়ে পরলোকে পাড়ি দিতে পারেন নাকি এখনও একবার করে এসে ঘুরে ফিরে দেখে যান তাঁদের সেই শখের বাড়িটাকে, প্রিয় মানুষ-জনদের !” এ নিয়েই রমণী-দাদুর আরেকটা গল্প ।
Reviews
There are no reviews yet.