দৈনিক যুগান্তর’-এ ১৯৬৩-র ২৭ জুলাই থেকে ১৯৬৮-র ২৭ মে পর্যন্ত প্রায় ছ-বছর ধরে তারাশঙ্করের ‘গ্রামের চিঠি’ প্রকাশিত হয়েছিল। চিঠির সংখ্যা ২৩২।

তারাশঙ্করের গ্রামের চিঠি যখন লেখা হচ্ছে তখন বঙ্গদেশে উদ্বাস্তু-সমস্যা প্রবল আকার ধারণ করেছে। তারাশঙ্কর বিশ্বাস করবেন বঙ্গদেশের গ্রাম এই সমস্যার সমাধান করতে পারে। তারাশঙ্কর হিসেব কষে দেখিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অন্তত পঁচিশ হাজার গ্রাম বেছে নিয়ে সে সব গ্রামে গড়ে দশ ঘর লোকের পুনর্বাসন করা সম্ভব। নানা জেলাতেই আবাদযোগ্য পতিত জমি রয়েছে। সেই জমি ব্যবহার করা উচিত। সে জমি ব্যবহার করলে ‘পূর্ববঙ্গের হিন্দুর সমাগম সমস্যা নিয়ে এত জটিলতার সৃষ্টি হত না। ফলে খাদ্য সমস্যাও অপেক্ষাকৃত সরল হয়ে উঠত।’

যা হতে পারত তা হয়নি। তারাশঙ্কর যে গ্রামের চেহারা দেখেছিলেন সে চেহারা হয়তো এখন খুঁজে পাওয়া যাবে না। রাজনীতিও জটিলতর হয়েছে। তবে গ্রাম সম্বন্ধে মূলগত সমস্যার স্বরূণ একই। কী সেই মূলগত সমস্যা। আমরা গ্রামের উন্নয়নের কথা ভাবি কিন্তু গ্রামকে ভেতর থেকে চেনার চেষ্টা করি না। তারাশঙ্কর গ্রামকে ভেতর থেকে চিনতে ও চেনাতে চেয়েছিলেন।

Weight 1.1 kg
Dimensions 21 × 18 × 5 cm
Author Name

Binding

Language

Publisher

Publishing Year

2017

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Gramer Chithi || গ্রামের চিঠি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recently Viewed

  • Recently Viewed Products is a function which helps you keep track of your recent viewing history.
    Shop Now
Gramer Chithi || গ্রামের চিঠি
Original price was: ₹800.Current price is: ₹600.

Only 3 left in stock

Estimated delivery on 27 November - 1 December, 2024