খ্রিস্টপূর্ব দশম শতক… ইজরায়েল… কিং সলোমনের জাদু আধারে বন্দী হল ৭৩টি প্রেত।
খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতক… ভারতবর্ষ… বৈভরগিরির গুহাগাত্রে উৎকীর্ণ হল এক গুপ্ত-মন্ত্র…
গৌতম বুদ্ধের বিরোধী দলের এক লোকশিক্ষক তাঁর শিষ্যকে দিয়ে লেখালেন এক রহস্যময় পুঁথি। সেই পুঁথি হাজার হাজার বছর ধরে গোপন থাকলেও আধুনিক পৃথিবীতে সহসাই প্রকাশিত হয় তার রহস্য। এই পুঁথির পেছনে উঠে পড়ে লাগে এক আন্তর্জাতিক সিক্রেট সোসাইটি।
একবিংশ শতক… দিল্লী, ভারতবর্ষ… এক অ্যান্টিক দোকানের সামনে পাওয়া যায় এক তরুণের প্রাণহীন দেহ…
আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে ঘটে চলেছে একটার পর একটা অকাল্ট মার্ডার। মৃতদেহের বুকের উপর ছুরি দিয়ে কেটে আঁকা হচ্ছে পেন্টাগ্রাম। আর বেশিরভাগ মৃতদেহের হাতে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে এক রহস্যজনক ট্যাটু… উলটো ক্রস… নীচে লেখা ‘স্যাটান হ্যাজ চোজ্ন মি’…
“অর্নিয়াস হোক, বা মার; বিল জিবাব হোক, বা রাক্ষস; ঘুল হোক, বা গর্গন—একটা জায়গায় এরা সবাই মিলে যায় । মানুষ রিপুর বশ হয়ে পড়লে এদের যে কোনো একজনকে, অথবা সকলকে নিজের ভেতরে জাগিয়ে তোলার ক্ষমতা রাখে।”
একের পর এক খুন, প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তুর চুরি, ব্যক্তিগত আক্রোশ, লোভ আর প্রতিহিংসার চক্রব্যূহে জড়িয়ে পড়ছে সকলে। প্রফেসর রামনাথ পান্ডে, তাঁর ছাত্র ঈশান, নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের ডিটেক্টিভ ইন্সপেক্টর মার্টিন মুলার কী জিততে পারবে প্রবল পরাক্রমশালী সিক্রেট সোসাইটির বিরুদ্ধে এই লড়াই?
– Aditi Sannigrahi
Good