শিবপুরের কাছে এক জনবিল এলাকায় অবস্থিত এক বাগানবাড়িতে নৃশংসভাবে খুন করা হয় তাকে।
জ, ফ্যাশন ডিজাইনিয়র স্টুডেন্ট, অবসর সময়ে অভিনয় করত গ্রুপ থিয়েটারে। ঐন্দ্রিলার মা ললিতা, কিছুটা অপ্রকৃতিস্থ। বাবা শিশির, প্রাচীনপন্থী এবং মৌলবাদী চিন্তাধারার মানুষ। কোনো
ইতিহাস কি লুকিয়ে আছে তাদের ফেলে আসা অতীতে? মধ্য তিরিশের আশুতোষ, বিবাহিত, সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে যুক্ত, ইন্ডিয়ান পিপলস লীগের একনিষ্ঠ কর্মী। ঐন্দ্রিলার সঙ্গে তার সম্পর্ক ঠিক কতটা স্বাভাবিক?
মাস্টারজী, ইন্ডিয়ান পিপলস লীগের কর্মকর্তা, বাংলার রাজনীতিতে নিজের পার্টির প্রভাব বিস্তার করতে সদা সক্রিয়, তা সে যেন-তেন প্রকারেণ। আর রণজিৎ চক্রবর্তী, নব্বইয়ের দশকের সুপারস্টার, বর্তমানে
শাসক দলের বিধায়ক। রাজনীতি, গ্ল্যামার আর ক্ষমতার অলিন্দেই
মূলত তার ঘোরাফেরা। ঐন্দ্রিলার পারিবারিক বন্ধু রণজিতের ঐন্দ্রিলার
প্রতি টানটা কি শুধুই স্নেহ?
ঐন্দ্রিলার হত্যার মূলে কি ছিল সম্পর্কের জটিল টানাপোড়েন?
নাকি, রাজ্যের বর্তমান উত্তপ্ত
রাজনৈতিক আবহাওয়ায় ছড়িয়ে
পড়া বিষ? ঐন্দ্রিলার বাল্যবন্ধু
রাহুল এবং আশুতোষের স্ত্রী
আরতিরই বা কী ভূমিকা
এসবের পিছনে? কেন
ঘরে ফিরল না ঐন্দ্রিলা?
Reviews
There are no reviews yet.