পুস্তকের দুটি অংশ। সিন্ধু সভ্যতায় প্রাপ্ত বৈদিক উপাদান এবং সিন্ধু লিপির পাঠোদ্ধার। ঋগ্বেদ পাঠ করলে যে দুই বিবাদমান গোষ্ঠীর বিবাদের চিত্র আমাদের সামনে উঠে আসে তাদের প্রত্নতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিকভাবে চিহ্নিত করার প্রয়াস করা হয়েছে প্রথম পর্বে। বেদোক্ত আর্য কারা এবং অসুর বলে কাদের বোঝানো হয়েছে তারও বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
আর্য সংস্কৃতি বলতে যজ্ঞ, অগ্নিবেদি, অশ্ব ও অন্যান্য যে সকল উদাহরণকে আমরা চিহ্নিত করে থাকি তা সিন্ধু সভ্যতায় কোথায় কোথায় পাওয়া গিয়েছে তার বর্ণনাও এই পুস্তকে তুলে ধরা হয়েছে। গঙ্গা – যমুনা দোয়াব অঞ্চলের সেদিনের কৃষিনির্ভর গ্রামীন সভ্যতার সঙ্গে এক তুলনামূলক আলোচনাও করা হয়েছে।
জিনগতভাবে R1a ( Y chromosome haplogroup) দিয়ে যে আর্য মানুষদের চিহ্নিত করা যাচ্ছে না সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। দেশে বিদেশে প্রকাশিত 30 টি গবেষণাপত্র এই অধ্যায়ে তুল্যমূল্য বিচার করা হয়েছে।
দ্বিতীয় পর্ব হল সিন্ধু লিপির পাঠোদ্ধার। সিন্ধু লিপির চিহ্নগুলি হল ব্রাহ্মীলিপির পূর্বসূরি।
Reviews
There are no reviews yet.