দখমা। পারসি
এই শব্দটিকে ইংরেজিতে বলা হয়
‘টাওয়ার অফ সাইলেন্স’। সোজা ভাষায় পারসিদের শ্মশান।
দশম শতাব্দীর শেষদিক। পারস্য দেশের পরিত্যক্ত শহর ইয়াজদ। এক বিশেষ উপাচার। উদ্দেশ্য, শাসকের নজর এড়িয়ে হিন্দুস্থানের মাটিতে পৌঁছোনো। উপাচারে প্রয়োজন তেরজন কিশোরীর দেহ। কিয়া শেষের কিশোরীর বেলায় এমন কি হল যা বদলে দিল সুদুর পারসা থেকে আগত পারসিয়ানদের ভবিতব্য? সুদূর পারসার ইয়াজদ থেকে ‘রাহ মারদেগান’-এর পথ ধরে কোন অন্ধকার শক্তি পা রাখল, সৌরাষ্ট্রের দ্বীপ অঞ্চলের নব্য দীনিত দখমাতে? দিউ শহরের সীমানার বাইরে দক্ষিণ পশ্চিমের একটি ছোট বযাপ ‘কোরে’। সেই উীপের অগ্নিমন্দিরের প্রধান উপাসক দারিয়াস কাজরা কেন এলাকারই। আদখানেন দেহ, সাধারণ দখমাতে না রেখে, নারবালির পোড়ো দগমাতে রাখতে বললেন? কেনই বা নিখোঁজ হচ্ছে এখানকার অন্য ধর্মের মানুষেরা? এক নিষিদ্ধ হাওয়া… নিষিদ্ধ পুবের জঙ্গল… লোকচক্ষুর আড়ালে ঘটে-যাওয়া এক সওদা…. একদল অপহরণকারী অনভিপ্রেত আগমন কোরেতে। কারণ? নাকি কারো চক্রান্ত। শুরু হয়েছে এক ভয়ঙ্কর মরণের খেলা। কে বেঁচে ফিরবে। এখান থেকে। আদৌও কি বেঁচে ফেরা সম্ভব? নাকি অতীতের গর্ভে
আশ্রয় নিয়ে থাকা ‘আফতে পরেস্ত’ একে একে গিলে খাবে ওদের সকলকে।

Weight 0.5 kg
Dimensions 21 × 18 × 2 cm
Author Name

Language

Publisher

Publishing Year

Pages

Binding

ISBN

Ask for More Info

Reviews

There are no reviews yet

Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.

You may also like…

Recently Viewed

  • Recently Viewed Products is a function which helps you keep track of your recent viewing history.
    Shop Now

Share On: